ভারতবর্ষের সনাতন ধর্মে সারা বছর ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করা হয়।

বাঙালীরাও সমস্ত ধর্মীয় অনুষ্ঠান নিষ্ঠার সাথেই পালন করে আসছে। সব ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সেরা “দুর্গা পূজা”, যা আজ “শারদীয়া উৎসব” নামকরণ হয়েছে।

এই দুর্গা পূজা কি করে শারদীয়া উৎসব হয়ে গেল তা বামপন্থীরাই ভাল বলতে পারবে , কেন না বামপন্থীরাই সনাতনী হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানকে বিকৃত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

যাইহোক বাঙালিদের দুর্গা পূজা হল সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠান। প্রত্যেকেই নিজেদের ঘরবাড়ি সুন্দর করে সাজিয়ে তোলে , নতুন নতুন জামা কাপড় পরে। প্রায় প্রত্যেকেই দুর্গা পুজোর সাথে নিজেদের আন্তরিকভাবে যুক্ত করে।

এই দুর্গা পুজোর আনন্দ সকলেই যাতে উপভোগ করতে সেজন্য সমাজের বিশিষ্ট কিছু মানুষ সনাতনী হিন্দুদের বস্ত্র বিতরণ করতেন।

এখনও সেই পরম্পরা বাঁচিয়ে রেখেছেন কিছু মানুষ।

“হিন্দু মিলন সঙ্ঘ” দুর্গাপূজা,লক্ষ্মী পূজা উপলক্ষে বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান করেন।

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার জয়নগর থানার অন্তর্গত বামনগাছি গ্রামে কিছু মানুষকে লক্ষ্মী পূজার দিন বস্ত্র বিতরণ করে সনাতন ধর্মের পরম্পরা বজায় রাখার সামান্যতম প্রচেষ্টা করেছে।

যে শুভানুধ্যায়ী মানুষের জন্যই এই মহৎ কর্ম সম্পাদন করা সম্ভব হল। তাদের প্রতি চির কৃতজ্ঞ থাকবে “হিন্দু মিলন সঙ্ঘ”